expr:class='"loading" + data:blog.mobileClass'>

Monday, October 24, 2016

সংবিধান এর উপর গুরুত্বপূর্ণ ১০০টি প্রশ্ন।


1→ বাংলাদেশে কোন ধরনের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা প্রচলিত?
উঃ- সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র।
2→ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন কি?
উঃ- সংবিধান।
3→ কোন দেশের কোন লিখিত সংবিধান নাই?
উঃ- বৃটেন, নিউজিল্যান্ড, স্পেন ও সৌদি আরব।
4→ বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংবিধান কোন দেশের?
উঃ- ভারত।
5→ বিশ্বের সবচেয়ে ছোট সংবিধান কোন দেশের?
উঃ- আমেরিকা।
6→ বাংলাদেশের সংবিধানের প্রনয়ণের প্রক্রিয়া শুরু হয় কবে?
উঃ- ২৩ মার্চ, ১৯৭২।
7→ বাংলাদেশের সংবিধান কবে উত্থাপিত হয়?
উঃ- ১২ অক্টোবর, ১৯৭২।
8→ গনপরিষদে কবে সংবিধান গৃহীত হয়?
উঃ- ০৪ নভেম্বর,১৯৭২।
9→ কোন তারিখে বাংলাদেশের সংবিধান বলবৎ হয়?
উঃ- ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২।
10→ বাংলাদেশে গনপরিষদের প্রথম অধিবেশন কবে অনুষ্ঠিত হয়?
উঃ- ১০ এপ্রিল, ১৯৭২।

Judiciary Notes: Introduction of Bangladesh Constition (বাংলাদেশ সংবিধানের সুচনা।)

বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ১৯৭১ সালে, এবং স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয়েছে ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ সালে। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ এর পুর্বে স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র মধ্যবর্তী সংবিধান হিসেবে কার্যকর ছিলো। যা গৃহিত হয়েছিল ১০ এপ্রিল ১৯৭১ সালে, এবং একে retrospective effect দেওয়া হয় ২৬ মার্চ ১৯৭১ সাল থেকে।
স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রে রাষ্ট্রপতি হিসেবে উল্ল্যেখ্য ছিলেন শেখ মুজিবর রহমান এবং উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে উল্ল্যেখ্য ছিলেন সৈয়দ নজরূল ইসলাম। তৎকালীন সময়ে প্রধানমমন্ত্রী ছিলেন তাজ উদ্দিন আহমেদ, এবং তাদের কে নিয়ে ১০ এপ্রিল ১৯৭১ সালে প্রথম অস্থায়ী সরকার গঠন করা হয়। একইদিনে প্রবাসী সরকারও গঠন করা হয়। অস্থায়ী সরকার শপথ গ্রহণ করে ১৭ এপ্রিল। ১০ এপ্রিল স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রের আওতায়  "আইনের ধারাবাহিকতা বলবৎকরণ আদেশ জারি" করেন রাষ্ট্রপতি।
যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে শেখ মুজিবর রহমান পাকিস্তানের কারাগারে বন্ধী ছিলেন। স্বাধীনতার পর ৮ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে পাকিস্তান সরকার তাকে মুক্তির ঘোষণা করেন, এবং তিনি ১০ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন।তিনি ১১ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন। আর এই আদেশ জারির মাধ্যমেই স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র রদ হয়ে যায়। সংবিধান হলো রাষ্ট্রে মূল ও সর্বোচ্চ আইন; রাষ্ট্রের মৌলিক আইনের দলিল।স্বাধীনতার পর ১১ জানুয়ারি, ১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান অস্থায়ী সংবিধানের আদেশ জারি করেন। সেই ধারা অনুযায়ী  রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরি ২৩ মার্চ ১৯৭২ সালে গণপরিষদ আদেশ জারি করেন। এই আদেশ অনুযায়ী ১৯৭০ সালের নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ ও প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যদের নিয়ে গণপরিষদ গঠিত হয়। সদস্য সংখ্যা ছিল ৪০৩ জন; এবং সদস্যপদ হারিয়েছিলেন ৬৬ জন।
এই গণপরিষদের দ্বিতীয় অধিবেশনে (১১ এপ্রিল ১৯৭২) ড. কামাল হোসেনকে সভাপতি করে সংবিধান প্রণয়নের জন্য ৩৪ সদস্যের একটি কমেটি গঠন করা হয়। একই বছর ১৭ এপ্রিল থেকে  ৮মে পর্যন্ত এই কমেটি বিভিন্ন পর্যায়ে বৈঠক করে এবং জনগণের মতামত সংগ্রহের জন্য মতামত আহব্বান কারা হয়। সংগ্রহীত মতামত থেকে ৯৮ টী সুপারিশ গ্রহন করা হয়।  ১০ জুন ১৯৭২ সংবিধান প্রণয়ন কমেটি খসড়া সংবিধান অনুমোদন করে। ১২ অক্টোবর তৎকালীন আইন মন্ত্রী ড. কামার হোহেন সংবিধান বিল গণপরিষদে উথাপন করেন।  ৪ নভেম্বর ১৯৭২ খসড়া সংবিধানটি গণপরিষদে গৃহীত হয়। এবং এই দিনটিকেই সংবিধান দিবস হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। হস্তলিখিত খসড়া সংবিধান্নে সাক্ষর প্রদান করা হয় ১৪ ও ১৫ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ থেকে প্রথম সংবিধান কার্যকর হয় এবং গণপরিষদ ভেঙ্গে দেওয়া হয়।
উল্লেখযোগ্য বিষয়াবলীঃ
সংবিধান প্রণয়ন কমেটিতে একমাত্র নারী সদস্য ছিলেন- রাজিয়া বনু।
হস্ত লিখিত সংবিধানের সাক্ষর করেননি একমাত্র ন্যাপ বা বিরোধীদলীয় সদস্য- সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত।
খসড়া সনবিধানের হস্ত লিখক- আব্দুর রঊফ।
খসড়া সংবিধানের অলঙ্করণ ও ডিজাইনার- জয়নুল আবেদীন।
বাংলাদেশ সংবিধানের রুপকার বলা হয়- ড. কামাল হোসেন কে।
সংবিধানের ব্যাখ্যাকারক- সুপ্রিম কোর্ট।
সংবিধানের প্রকৃতি- লিখিত ও দুস্পরিবর্তনীয়।
হস্তলিখিত সংবিধানের পৃষ্ঠা ছিল- ৯৩টি, সাক্ষর সহ মোট ১০৮ টি। প্রথম সাক্ষর করেন শেখ মুজিবুর রহমান।
গণপরিষদ গঠন হয়েছিল- কুষ্টিয়া জেলার মুজিবনগরে।
বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পুর্বে দুইটি অন্তরবর্তীকালীন সংবিধান প্রণীত হয়
ক- স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (১০ এপ্রিল ১৯৭১)
খ- অস্থায়ী সংবিধান আদেশ (১১ জানুয়ারি ১৯৭২)
হস্তলিখিত সংবিধানের সাক্ষর করেন গণপরিষদের- ৩০৯ জন সদস্য। আর মোট সাক্ষর পরেছিল ৩৮৬ জনের।
স্বাধীনতার ঘোষনার আওতাবলে রাষ্ট্রপতি ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল “আইনের ধারাবাহিকতা বলবৎকরণ আদেশ” ঘোষণা করেন। এই আদেশ টি ২৬ মার্চ ১৯৭১ থেকে কার্যকর হয়।
গণপরিষদের কোরাম গঠনের জন্য ১০০ জন সদস্যের উপস্থিতি দরকার হত।

Wednesday, October 5, 2016


Judiciary Notes: Code of Civil Procedure Part 1 Is CPC a Code? The Code means compilation not only just existing statutes, bust also much of unwritten laws like customs, Judicial decisions upon a particular subject including pre-existing laws. Basically CPC is consolidation and amending Act which include Al pre-existing statutes, judicial order etc on civil procedural matters. That’s why CPC is a Code.

Is the CPC exhaustive ?

The question of exhaustiveness of a statue may determine in two senses:
  1. The legislature is incapable of contemplating all the possible circumstance which may arise in future litigation and consequently. ঠিক যেমন কোন মানুষের পক্ষে ভবিষ্যৎ জানা সম্ভব না, তেমনি ভাবে legislature এর পক্ষে ভবিষ্যৎ এ কোন ধরনের অপরাধ সংগঠিত হতে পারে এটা ভেবে আইন প্রণয়ন করা সম্ভব না। So in that sense the code of civil procedure is not exhaustive.
  2. In another sense every statute is normally exhaustive on the matters in respect of which it declares law. সাধারণত legislature আইন প্রণয়ন করে সেই সব বিষয়ে যে বিষয়ে বিগত সময়ে অপরাধ অথবা violation of right সংগঠিত হয়েছে এবং বর্তমান সময়ে হচ্ছে। এই পেক্ষাপটে পার্লামেন্ট যে সব আইন পাশ করে সেই সব আইনকে সেই বিষয়ের উপর সম্পূর্ণ ধরা হয়। So in that sense CPC is exhaustive. And where is no specific provision, the civil Court has inherent power to pass such orders for the end of justice.

Is the CPC substantive or procedural law

CPC is a branch of procedural or adjective law (procedural law also called adjective law). which provides provisions for enforcement of civil rights. But the Code also contain civil rights, for example- section 96 and 97 creates right of appeals, and sec 113 provides for right of reference to the High Court Division.

No vested right on the procedure and Nor presumption against retrospective operation in procedural law :

Procedural laws are prospective in nature and there is no vested right in the procedure. এর মানে হলো একজন ব্যাক্তির প্রসিকিউট কিংবা নিজেকে ডিফেন্স করার অধিকার আছে, কিন্তু তাকে তা করতে হবে বর্তমান চলাকালীন আইন অনুযায়ী, এর মধ্যে যদি পার্লামেন্ট এর মাধ্যমে আইন পরিবর্তন হয় অর্থাৎ Court এর Procedure পরিবর্তন হয়, তাহলে সেই ব্যাক্তির পরিবর্তিত পন্থায় মামলা টি পরিবর্তনের অধিকার নেই। So there are no presumptions against retrospective operation in procedural laws. Such presumption is only available in case of substantive law. State v Mohammad Jamil, 20 DLR (SC) 315

Definitions section -2

Decree

decree means :
1. formal expression
2. on an adjudication
3. expressed by the Court
4. Conclusively determines the right of the party
5, in matters of controversy in the suit.
ডিক্রি বা রায় বলতে আদালতের দ্বারা আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রকাশিত এমন একটি সিদ্ধান্ত, যা মামলায় disputed বিষয় সম্পর্কে party দের অধিকার চুরান্তভাবে নির্ধারণ করে। উপরের সংজ্ঞা থেকে আমরা ডিক্রির নিমাক্তো Elements গুলা পায়ঃ-
1. there must be an adjudication (with formal expression)
2. adjudication must have been done in a suit.
3. it must have determined the rights of the parties
4. determination must be conclusive in nature.
একটি ডিক্রির মধ্যে এই শর্তগুলা অবশ্যই থাকতে হবে, নতুবা সেটা ডিক্রি বলে গণ্য হবে না।

Types of Decree

section 2 recognizes two types of decree-
  • Preliminary Decree (প্রাথমিক ডিক্রি)
  • Final Decree (চূড়ান্ত ডিক্রি)
Preliminary Decree
A preliminary decree is one which declares the right and liabilities of the parties but does not completely dispose the suit and further procedure have to be taken before the suit can be completely disposed of. প্রাথমিক ডিক্রির ক্ষেত্রে মামলার বিচার্য বিষয়সমূহের মধ্যে যেকোনো একটি অথবা কতিপয় বিষয়ে পক্ষদের অধিকার সমূহ নির্ণয় করে, কিন্তু মামলা সম্পূর্ণরূপে নিষ্পত্তি করে না, বরং চূড়ান্ত মামলা নিষ্পত্তির জন্য আরও ব্যবস্থা গ্রহণের প্রয়োজন থাকে।
The Code provides for passing of preliminary decrees in the following suit. Court নিচের বিষয় সুমহে প্রাথমিক ডিক্রী প্রদান করতে পারেঃ
  1. Suits for possession and mesne profit. O20,R12
  2. Administration suits. O20,r13
  3. Suits for pre-emption. O20,R14
  4. Suits for dissolution of partnership. O20,R15
  5. Suits for accounts between principal and agent. O20,R16
  6. Suits for partition and separate possession. O20,R18
  7. Suits for foreclosure of a mortgage. O34,R2-3
  8. Suits for sale of mortgaged property. O34,R4-5
  9. Suits for redemption of a mortgage. O34,R7-8
প্রাথমিক ডিক্রী রদ হলে চুরান্ত ডিক্রীও বাতিল হয়ে যায়। এমনকি প্রাথমিক ডিক্রী সম্পন্ন বা কার্যকার না হওয়া পর্যন্ত, বাদীর জন্য চুরান্ত ডিক্রী ক্ষেত্রে তা কার্যকর করা অথবা পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করার অধিকার থাকে না।

Final Decree
একটি ডিক্রী কে তখনই চুরান্ত ডিক্রী বলা যায় , যখন ডিক্রীটি মামলার মুল বিষয় বস্তুকে নিষ্পত্তি করে, এবং উহার বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্থ পক্ষ আপিল না করে। অথবা ডিক্রীটি যদি শীর্ষ কোর্ট দ্বারা নিদ্ধারিত হয়। কোন বিচার বা ডিক্রী যার বিপক্ষে আপিল করার অধিকার কার্যকর থাকে তাকে ফাইনাল বা চুরান্ত ডিক্রী বলা যায় না এবং কোন ডিসমিসাল অর্ডারকেও ডিক্রী বলা যাবে না। নিচের বিষয় সুমহ কেউ ডিক্রী বলে গন্য করে হবে
1. তামাদির কারণে আপীল খারিজ হইলে তা ডিক্রী বলে গন্য হবে।
2. কোর্ট-ফি প্রদান না করায় মামলা খারিজ হলে তা ডিক্রী বলে গন্য হবে।
3. আরজি প্রত্যাখান হইলেও তা ডীক্রী বলে গন্য হবে।